ঈশ্বরদীতে  মুক্তা জুয়েলার্সে চুরি, দুই মাস অতিবাহিত হলেও এখন চোরকে শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ

সময়: 5:46 am - March 11, 2025 | | পঠিত হয়েছে: 52 বার
ঈশ্বরদীতে  মুক্তা জুয়েলার্সে চুরি, দুই মাস অতিবাহিত হলেও এখন চোরকে শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ
মোঃনুরুন্নবী পাবনা প্রতিনিধিঃ
পাবনা ঈশ্বরদীর মধ্য শহরে মুক্তা জুয়েলার্সে চুরির দুই মাস অতিবাহিত হলেও এখন এখনো চোরকে শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ। ধরা ছাড়ার বাইরেই রয়েগেছে চোরেরা। ঈশ্বরদীর জুয়েলার্স ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, এক রাতেই পাশাপাশি তিনটি দোকানে চুরি হয়।  ঘটনাটি ঘটেছে গত (২৪ জানুয়ারী) দিবাগত রাতে।  ব্যবসায়ীরা জানান, চোরেরা দোকানরে পেছন থেকে টিন কেটে  লোহার কপাট সরিয়ে দোকানরে ভতের প্রবশে করে ও দোকানে সাজানো সমস্ত সোনা-রূপা চুরি করে নিয়ে যায়। যা দোকানে থাকা সিসিটিভি ফুটেছে দেখা যাচ্ছে। , এ বিষয়ে ঈশ্বরদী থানায় একটি মামলা হয়েছে যাহার নং ৪১/তারিখ, ২৭-০১-২০২৫ইং। এ বিষয়ে ঈশ্বরদী থানায় লিখিত অভিযোগ কারী মুক্তা জুয়েলার্স এর মালিক দুলাল চন্দ্র কর্মকার বলেন, সকালে দোকান খুলে ভেতরে ঢুকে দেখি দোকানের পেছনের টিন কেটে দোকানে থাকা সব স্বর্ণালঙ্কার চুরি করে নিয়ে গেছে। ঈশ্বরদী শহরে একের পর এক চুরির ঘটনা ঘটেই চলেছে। কিন্তু চোরেরা ধরা ছাড়ার বাইরেই রয়ে গেছে। আমাদের দোকান থেকে চুরি হওয়া রুপাও স্বর্ণ এখনও উদ্ধার হয়নি। তিনি আরো জানান, আমার দোকান থেকে প্রায় ৪০ ভরি সোনাসহ রূপা চুরি করে নিয়ে যাওয়ার সময় দোকানে থাকা সিসিটিভি ক্যামেরাটি বন্ধ করে দিয়ে যায় চোর। আমার প্রায় ৬০ লাখ টাকার  সোনা রুপা চুরি করে নিয়ে গেছে চোর। ঐরাতেই মুক্তা জুয়েলার্স ও তার পাশে  চৈতি জুয়র্লোস এবং তাকওয়া জুয়েলার্সে চুরি হয়। এ বিষয়ে মুক্তা জুয়েলার্সের কর্মচারী বিপুল কর্মকার, জানান, বৃহস্পতিবার রাতে আমরা দোকান বন্ধ করে চলে যাই। শুক্রবারে ছুটি, শনিবারে সকালে দোকানের মালিকও আমরা এসে দেখি দোকান চুরি হয়ে গেছে। আমরা প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন জানাচ্ছি অতি দ্রুত এই চোরকে শনাক্ত করে আমাদের সোনা ও রুপা গুলো উদ্ধারের জন্য।  এ বিষয়ে চৈতি জুয়েলার্সের স্বপন কর্মকার,  একই রাতে পাশাপাশি তিনটির দোকানে চুরি হয়েছিল।সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছিল মুক্ত জুয়েলার্সের এখনো এই চোরগুলো প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।এই চরচকে সনাক্ত করে আইনের আওতায়নে কঠোর শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। এ বিষয়ে ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত র্কমর্কতা ওসি মোঃ শহীদুল ইসলাম জানান,  সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা চলছে। এই চর চক্রকে  ধরতে আমাদের! অভিযান অব্যাহত আছে আশা করছি খুব দ্রুতই তোর চক্রকে ধরতে পারবো আমরা।
Share Now

এই বিভাগের আরও খবর